দিনের টিপস: খাবারের আসক্তি থেকে সাবধান থাকুন
 

খাবারের 3 ঘন্টা পরে বা খাবারের পরপরই কম্পিউটারে খাবারের ছবি দেখিয়ে তাদের অবস্থা পরীক্ষা করা হয়েছিল। কিছু ছবি চর্বিযুক্ত বা চিনিযুক্ত খাবারের ছিল, এবং কিছু ছবি ছিল যা খাদ্য-সম্পর্কিত ছিল না। ছবিগুলি উপস্থিত হওয়ার সাথে সাথে মহিলাদের যত তাড়াতাড়ি সম্ভব মাউসে ক্লিক করতে হয়েছিল। খাবারের ছবিতে, কিছু মহিলা তাদের মাউসের ক্লিক কমিয়ে দিয়েছিলেন এবং স্বীকার করেছেন যে তারা ক্ষুধার্ত বোধ করছে (তাছাড়া, তারা কতক্ষণ খেয়েছে)। বেশিরভাগ ওজনের বিষয় এইভাবে আচরণ করে।

বিজ্ঞানীরা উপসংহারে পৌঁছেছেন যে কিছু লোকের অত্যধিক খাওয়ার শারীরবৃত্তীয় প্রবণতা রয়েছে, যা খাদ্যের উপর শক্তিশালী নির্ভরতা সৃষ্টি করে।

খাদ্য আসক্তি মোকাবেলা কিভাবে?

খাদ্য আসক্তির একটি মূল কারণ হল মানসিক চাপ। পুষ্টিবিদরা অনেকগুলি ব্যবস্থা অফার করে যা আপনাকে আপনার খাদ্য সমস্যা সমাধানে সাহায্য করতে পারে।

 

1. একটি আপস খুঁজুন… আপনি যদি স্ট্রেস মোকাবেলা করতে না পারেন তবে স্বাস্থ্যকর এবং হালকা কিছু দিয়ে খান: ফুলকপি, সামুদ্রিক খাবার, মাছ, পীচ, নাশপাতি, সাইট্রাস ফল, আখরোট, মধু, কলা, সবুজ চা।

2. একটি নির্দিষ্ট খাবার সময়সূচী সেট করুন… খাবারের মধ্যে 2,5-3 ঘন্টা বিরতি থাকা উচিত। নির্দিষ্ট সময়ে খান এবং অপরিকল্পিত স্ন্যাকস এড়িয়ে চলুন।

3. কর্মক্ষেত্রে খাদ্য পর্যবেক্ষণ করুন… আপনি যদি ছোট অংশে খান এবং দিনে 1,5-2 গ্লাস জল পান করেন তবে কাজের পরে রাতে খাওয়ার ইচ্ছা ধীরে ধীরে চলে যাবে।

4. আপনার জৈবিক ঘড়ি সামঞ্জস্য করুন… আপনি যদি রেফ্রিজারেটরে আপনার রাত্রিযাপন নিয়ন্ত্রণ করতে না পারেন, তাহলে 23:00 টার পরে বিছানায় যেতে চেষ্টা করুন এবং দিনে অন্তত 8 ঘন্টা ঘুমান।

5. খাবারের সাহায্য ছাড়াই শিথিল হতে শিখুন: খেলাধুলায় যাওয়া এবং হাঁটা সবসময় আপনাকে মানসিক চাপ মোকাবেলায় সাহায্য করবে।

আপনার খাদ্য আসক্তি আছে কিনা তা নির্ধারণ করতে, আমাদের পরীক্ষা নিন: "আমি খাবারে কতটা আসক্ত?"

নির্দেশিকা সমন্ধে মতামত দিন